১। গ্রেফতারী পরোয়ানা তামিল করা।
২। রাত্রীকালিন রনপাহারা জোরদার করা।
৩। বিশেষ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে চিহ্নিত অপরাধীদের গ্রেফতার করা।
৪। বিশেষ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে চিহ্নিত মাধক ব্যাবসায়ীদের গ্রেফতার পূর্বক আইনগত ব্যাবস্থা গ্রহন করা।
৫। এলাকায় বহিরাগত সন্ত্রাসীদের আগমন রোধকল্পে প্রতিনিয়ত গাড়ী চেকিংয়ের ব্যাবস্থা গ্রহন করা।
৬। থানায় আগত ব্যাক্তিদের প্রয়োজনীয় আইনগত সুবিধা প্রদানে বিশেষ ব্যাবস্থা গ্রহন করা।
৭। স্কুল, কলেজ গামী ছাত্রীরা স্কুল/কলেজে যাতায়াতের সময় কোন বখাটে কর্তৃক যাতে ইভটিজিং এর শিকার না হয় সে জন্য শিক্ষা প্রতিষ্টানে যাতায়াত গামী রাস্তায় ও শিক্ষা প্রতিষ্টানের আশে-পাশে পুলিশি টহল ব্যাবস্থা অব্যাহত রহিয়াছে। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে রাস্তার পাশে টানানো সাইন বোর্ডে উল্লেখিত পুলিশ কর্মর্তাদের টেলিফোন নাম্বারে ফোন করে বখাটেদের সম্পর্কে তথ্য দিলে তাহার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হচ্ছে।
৮। থানা এলাকায় প্রতিটি হাট/বাজারে কমিটি গঠন করে আইনশৃংখলা সংক্রান্ত সভার মাধ্যমে পাহাড়ার ব্যাবস্থা গ্রহন করা হইয়াছে।
৯। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্টান সমূহে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ ও ইভটিজিং সংক্রান্ত সচেতনতামূলক সভা/সেমিনারের মাধ্যমে ছাত্রীদেরকে পুলিশি সহায়তা নেয়ার জন্য উৎসাহ প্রদান করা অব্যাহত আছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস